খন্দকার শাহ আলম মন্টু
বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি প্রাপ্ত হলেন আলমডাঙ্গার কৃতি সন্তান নাক, কান, গলা রোগ বিশেষজ্ঞ ও হেড-নেক রিকনসট্রাকটিভ সার্জন ডাঃ মোঃ খালিদ মাহমুদ।
চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার প্রাক্তন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ লিয়াকত আলী ও মোছাঃ লায়লা আক্তার জাহানের একমাত্র সন্তান ডাঃ মোঃ খালিদ মাহমুদ (ইএনটি অনকোলজি) সহযোগী অধ্যাপক (গ্রেড-৪) হিসেবে পদন্নোতি প্রাপ্ত হয়েছেন।
১ ডিসেম্বর সন্ধায় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় এর এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্যটি পাওয়া যায়। তিনি ৩০ তম বিসিএস এর একজন চিকিৎসক এবং গত ২০২৩ সালে তিনি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি প্রাপ্ত হয়ে জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইন্সটিটিউট ও হাসপাতালে কর্মরত আছেন এবং তার পূর্বে দুই বছর কনসালটেন্ট ইএনটি হিসেবে বিভিন্ন হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন।
উল্লেখ্য তিনি ২০২০ সালে নাক, কান, গলা বিষয়ে উচ্চতর এমএস ডিগ্রী অর্জন করেন এবং পরবর্তিতে ২০২০ সালের ডিসেম্বরে তিনি কনসালটেন্ট পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত হন এবং বিভিন্ন হাসপাতালে কনসালটেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তার একান্ত পরিশ্রম কর্মদক্ষতা ও নিষ্ঠার সাথে দ্বায়িত্ব পালনে বাংলাদেশের সর্বকনিষ্ঠ সহযোগী হিসেবে তিনি পদন্নোতি প্রাপ্ত হলেন।
ডাঃ মোঃ খালিদ মাহমুদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, আমার এই অর্জন আমার কোন কৃতিত্ব নয় বরং মহান আল্লাহ প্রদত্ত একান্ত অনুগ্রহ ও বড় একটি দ্বায়িত্ব মাত্র। আমি আমার জীবনের সর্বশেষ দিন পর্যন্ত মানুষের সেবা করতে চায়, তিনি সকলের কাছে দোয়া চেয়ে বলেন, আমি যেনো আমার উপরে অর্পিত দ্বায়িত্ব গুলো পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে পালন করে দেশ ও দশের সেবা করতে পারি, সবাই আমার ও আমার পরিবারের জন্য দোয়া করবেন।
সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পেলেন আলমডাঙ্গার কৃতি সন্তান ডাঃ খালিদ মাহমুদ



