স্টাফ রিপোর্টার
চুয়াডাঙ্গার ঐতিহ্যবাহী মাথাভাঙ্গা নদী পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জহিরুল ইসলাম। গতকাল মঙ্গলবার বিকাল সাড়ে ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত নৌকায় করে নদীর দুধার পরিদর্শন করেন। পরিদর্শক দল পুলিশ পার্ক সংলগ্ন ঘাট থেকে নৌকায় করে যাত্রা শুরু করেন। তারা মাথাভাঙ্গা নদীর দৌলতদিয়াড়, ইসলামপাড়া, তালতলা এবং হাতিকাটা এলাকাসমূহ অতিক্রম করে পুনরায় পুলিশ পার্কের ঘাটে ফিরে আসেন।
এ সময় জহিরুল ইসলাম পরিদর্শনকালে নদীর বুকে বিভিন্ন দূষণ উৎস ও অবৈধ স্থাপনা চিহ্নিত করেন এবং নদীর পাড়সংলগ্ন নানাবিধ সমস্যা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। এ সময় তিনি নদীর স্বাভাবিক প্রবাহ রক্ষা, দূষণ নিয়ন্ত্রণ এবং অবৈধ দখলদারিত্ব অপসারণ সংক্রান্ত সম্ভাব্য করণীয় বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। জেলা প্রশাসক আরো বলেন, চুয়াডাঙ্গার পৌরসভায় একটা ডাম্পিং স্টেশন থাকলে যেখানে সেখানে ময়লা আবর্জনা ফেলতো না। তখন একটা নির্দিষ্ট স্থানে ময়লা ফেলতো, সর্বক্ষণিক পাহারা দিয়ে ময়লা ফেলানো ও ঠেকানো সম্ভব নয়। নদীর পারের মানুষজন নদীর সুবিধা বেশি ভোগ করে। আবার বিশেষ করে নদী পাড়ের লোকজন নদীতে ময়লা বেশি ফেলে। সেই কারনে নদী দূষিত হয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে।
উক্ত পরিদর্শন কার্যক্রমে
চুয়াডাঙ্গার মাথাভাঙ্গা নদী পরিদর্শন করেছেন জেলা প্রশাসক
