স্টাফ রিপোর্টার
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে চুয়াডাঙ্গা ও মেহেরপুরে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার চুয়াডাঙ্গায় দিনব্যাপী কর্মসূচির মধ্যে ছিল জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা, শোভাযাত্রা ও দুস্তদের মাঝে খাবার বিতরণ।
সকালে চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদ চত্বরে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। এরপর বিকেল চারটায় সাহিত্য পরিষদে অনুষ্ঠিত হয় এক আলোচনা সভা। সভা শেষে চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মো: শরীফুজ্জামান শরীফের নেতৃত্বে সাহিত্য পরিষদ চত্বর থেকে এক বিশাল শোভাযাত্রা বের করা হয়।
শোভাযাত্রাটি শহরের দোয়েল চত্বর, কোর্ট রোড, পুরাতন হাসপাতাল রোড, বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বর, শহীদ আবুল কাশেম সড়ক, পৌরসভা মোড়, কবরী রোড, কলেজ রোড হয়ে পুনরায় সাহিত্য পরিষদ চত্বরে গিয়ে শেষ হয়। এই শোভাযাত্রার অগ্রভাগ যখন শহীদ হাসান চত্বর পার হচ্ছিল, তখনও এর শেষভাগ কোর্ট মোড়ের দোয়েল চত্বরে ছিলো।
আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো: শরীফুজ্জামান শরীফ দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে বলেন, ‘ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর কোনো সাধারণ দিন নয়, এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের টার্নিং পয়েন্ট। এই দিনে আমাদের গণতন্ত্রের পথপ্রদর্শক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশের ক্রান্তিলগ্নে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে স্বাধীনতার চেতনাকে পুনরুদ্ধার করেছিলেন। এই দিবস আমাদের মনে করিয়ে দেয় সংহতি, জাতীয়তাবাদ এবং জনগণের সার্বভৌমত্বই আমাদের মূলনীতি।’ তিনি বলেন, ‘আজ আমরা যে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রাম করছি, সেই চেতনার বীজ বপন হয়েছিল এই দিনেই। আমরা ভোট দিয়ে আমাদের পছন্দের নেতৃত্বের প্রতিফলন ঘটাতে পারিনি। স্বৈরাচারী সরকারের কারণে সমস্ত অধিকার থেকে আমরা বঞ্চিত ছিলাম। আজ আমি আপনাদের মাঝে এসেছি সেই অধিকার পুনরুদ্ধারের বার্তা নিয়ে।
শরীফুজ্জামান শরীফ বলেন, ‘আজ ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর। এইদিনে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানকে সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে গৃহবন্দি থেকে মুক্ত করা হয়েছিলো। বাংলাদেশের সকল ক্লান্তিলগ্নে এই জাতীয়তাবাদী দল এবং এই দলের প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের পাশে এসে দাড়িয়েছেন। বাংলাদেশে স্বাধীনতার ঘোষনা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দিয়েছিলেন। স্বাধীনতা ঘোষনা করেই তিনি থেমে থাকেননি, তিনি মুক্তিযুদ্ধকে সংগঠিত করে সারা বাংলাদেশে সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহন করেছিলেন। একটি স্বাধীন রাষ্ঠ্র উপহার দিয়েছিলেন। পরবর্তীতে তিনি আবার ব্রাকে চাকরীতে ফিরে গেছেন। যার ফলে এই বাংলাদেশে যারা ক্ষমতায় ছিলো তাদের স্বেচ্ছাচারিতায় একনায়কতন্ত্র কায়েমের পরে সারা বাংলাদেশের মানুষ যখন দিশেহারা, সমস্ত মিডিয়া যখন বন্ধ ছিলো, মানুষের বাক স্বাধিনতা হনন করা হয়েছিলো, ঠিক তার পরবর্তীতে একটি দূর্ঘটনার মাধ্যমে শেখ মুজিবের মৃত্যুর পর এই বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা বিরাজ করছিলো। একেক সময় একেক সরকার ক্ষমতার লোভে ক্ষমতার পালা বদল করছিলো। ঠিক জাতীর সেই ক্লান্তিলগ্নে আমাদের নেতা শহীদ প্রেসিডেন্টর জিয়াউর রহমান বাংরাদেশের হাল ধরেছিলেন। এই আধুনিক বাংলাদেশের রূপকার ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের তিনি প্রবক্তা।’
মাগরিবের নামাজের পর চুয়াডাঙ্গা বড় বাজার শহীদ হাসান চত্বরে দিনমজুর, রিকশাওয়ালা, ভ্যানচালক, খেটে খাওয়া মানুষ ও অসহায় দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ করেন মো: শরীফুজ্জামান শরীফ। এছাড়া নেতা-কর্মীরা চুয়াডাঙ্গার বিভিন্ন স্থানে খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে খাবার বিতরণের মধ্যদিয়ে দিনটি উৎযাপন করেন।
চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদ চত্বরে আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা বিএনপির সিনিয়র সদস্য খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা। দিনব্যাপী এ সব কর্মসূচীতে চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম পিটু, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মনি,সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম নজু, সিনিয়র সহ-সভাপতি এম,আর, মুকুল, পৌর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি রাফিতুল্লাহ মহলদার, সাধারন সম্পাদক মাহামুদুল হক পল্টু, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিপটন, যুগ্ন সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ, সাংগাঠনিক সসম্পাদক মহাবুল হক মহাবুব, জেলা মহিলা দলের সভাপতি রউফ উর নাহার রিনা,জেলা মতসজিবি দলের আহবায়ক পৌর বিএনপির সাংগাঠনিক সম্পাদক সোহেল মালিক সুজন, কামরুজ্জামান বাবলু, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রশীদ ঝন্টু, সাংগঠনিক সম্পাদক জাহেদ মোহাম্মদ রাজিব খান, জেলা জাসাস এর সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম,জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোমিনুর রহমান মোমিন, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক জুয়েল মাহমুদ, জেলা ওলামা দলের আহবায়ক মওলানা আনোয়ার হোসেন,জেলা মহিলা দলের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও সাবেক কাউন্সিলর শেফালী বেগম, সাধারন সম্পাদক জাহানারা পারভীন, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসরীন পারভীন,জেলা ছাত্রদলের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ সরোয়ার রোমান, জেলা আইনজীবী ফোরাম এর আহবায়ক এড আ স ম আব্দুর রউফ, আইনজীবী সদস্য এড মানি খন্দকার, চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি ইনতাজ আলী, সহ-সভাপতি ও কাউন্সিলর আবুল হোসেন, খাইরুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক হাফিজুর রহমান মুক্ত,জেলা সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন সম্পাদক হামিদ উদ্দিন বাবু, হামিদুর রহমান টুটুল, সাংগাঠনিক সম্পাদক শামিম হাসান টুটুল, ছাত্রদলের সহ-সভাপতি খন্দকার আরিফ, জেলা ওলামা দলের সদস্য সচিব হাফেজ মওলানা মাহাবুব হক, যুগ্ম আহবায়ক গোলাম কিবরিয়া স্বপন, সদর উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মতিউর রহমান মিশর, সদস্য সচিব মহলদার ইমরান রিন্টু,সদস্য আব্দুর রশিদ, পৌর যুবদলের আহবায়ক বিপুল হাসান হ াজি, সদস্য সচিব আজিজুল হক আজিজুল, যুগ্ম আহবায়ক অপু মালিক,সদর উপজেলা সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক এম,এ হাসান, পৌর সেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক রুবেল হাসানসহ বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবকদল, মহিলাদল ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
জীবননগর অফিস জানায়, পৌর বিএনপির উদ্যোগে গতকাল শুক্রবার বিকেল ৫টায় জীবননগর পৌর বিএনপির কার্যালয়ে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জীবননগর পৌর বিএনপি’র সভাপতি শাহাজাহান কবীর। জীবননগর পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মোঃ সুমন বিশ্বাসের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির সহ-সভাপতি তাজুল ইসলাম, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক শফিউদ্দিন, সাংগঠনিক সম্পাদক নাসির ইকবাল ঠান্ডু, সাংগঠনিক সম্পাদক শাহাজান আলী, সহ-সভাপতি শহীদুল ইসলাম।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জীবননগর পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ শামসুজ্জামান ডাবলু। প্রধান অতিথির বক্তব্যে মোঃ শাহজাহান কবির বলেন, “১৯৭১ সালে আমরা স্বাধীনতা লাভ করলেও প্রকৃত স্বাধীনতা অর্জন করতে পারিনি। মানুষের আত্মপরিচয় কলুষিত করে বাকশাল প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর জাতীয় সংহতির মাধ্যমে এদেশে প্রকৃত স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠিত হয়। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই জনগণকে সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও আত্মপরিচয়ের সংকট থেকে মুক্ত করেছিলেন।”তিনি আরও বলেন, “জিয়াউর রহমান ছিলেন বাংলাদেশের আধুনিক রাষ্ট্র নির্মাণের স্থপতি। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা, কৃষির যান্ত্রিকীকরণ ও শিল্পায়নের ভিত্তি তিনিই স্থাপন করেন। আজও শেখ হাসিনা তার অবদানকে মুছে ফেলতে পারেননি, কারণ ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ’ এখনো মানুষের মনে প্রোথিত।” আলোচনা সভায় জীবননগর পৌরসভার ৯টি ওয়ার্ডের বিএনপির সভাপতি সেক্রেটারি সহ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
কেডিকে প্রতিনিধি জানিয়েছে, জীবননগর উপজেলার কেডিকে ইউনিয়নে ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকাল ৪টায় কেডিকে ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে এ সভার আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কেডিকে ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মনোয়ার হোসেন মাষ্টার। বিশেষ অতিথি ছিলেন ইউনিয়ন বিএনপির সহ-সভাপতি বজলুল রহমান টুটুল, রফিউল আলিম, রফিকুল ইসলাম ও মাহফুজুর রহমান।
সভায় প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, জেলা যুবদলের সহ-সভাপতি তানভীর আহমেদ রাজীব। আরও উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট সমাজসেবক আশাদুর হক, শহিদুল ইসলাম ও উপজেলা মহিলা নেত্রী পেয়ার বেগমসহ, যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, কৃষক দল, শ্রমিক দল, মহিলা দল ও মৎস্যজীবী দলের নেতাকর্মী উক্ত অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন।
বক্তারা তাদের বক্তব্যে বলেন, চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সভাপতি মাহমুুল হাসান খান বাবু একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা। তার নেতৃত্বে বিএনপি সংগঠিত ও শক্তিশালী হচ্ছে। আগামীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান তারা। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য রাজন আহমেদ। অনুষ্ঠান শেষে উপজেলা ছাত্রদল সভাপতি তারিকুল ইসলাম সবার কাছে দোয়া প্রার্থনা করে আলোচনা সভার সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
মেহেরপুর অফিস জানিয়েছে, যখনই এই দেশ-জাতী সংকটে পড়েছে তখনই একমাত্র এই জিয়া পরিবারই জীবন বাজি রেখে জনগণের পাশে দাড়িয়েছে। স্বৈরশাসক এরশাদের হাত থেকেও দেশ ও জনগণকে রক্ষা করেছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। গতকাল শুক্রবার ঐতিহাসিক ৭ই নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে মেহেরপুরের গাংনীতে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জেলা বিএনপির সভাপতি জাভেদ মাসুদ মিল্টন এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন গাংনী উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলফাজ উদ্দীন কালু। উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দাল হকের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আওয়াল, সাবেক সভাপতি রেজাউল হক, গাংনী পৌর বিএনপির সভাপতি মকবুল হোসেন মেঘলা, সাধারণ সম্পাদক সাইদুল ইসলাম, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক সাজেদুর রহমান বিপ্লব।
এসময় জেলা মহিলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক লাইলা আরজুমান বানু, পৌর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক এডাম সুমন সুমন, উপজেলা বিএনপি নেত্রী ফরিদা পারভীন, বামন্দী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রাশিদুল ইসলাম সোহাগ, মটমুড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হামিদুল হকসহ উপজেলা, ইউনিয়ন, পৌর বিএনপি ও অঙ্গসহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
মেহেরপুর অফিস আরও জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার বিকেলে গাংনী হাইস্কুল ফুটবল মাঠে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি মতিউর রহমান মোল্লার সভাপতিত্বে এবং পৌর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান বাবলুর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আমজাদ হোসেন। অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মোরাদ আলী, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান বাবলু, মেহেরপুর পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি জাহাঙ্গীর বিশ্বাস, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মাহাবুবুর রহমান, রাইপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি উপাধ্যক্ষ নাসির উদ্দীন উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সম্পাদক সাজেদুর রহমান বুলবুল, জেলা কৃষক দলের সদস্য সচিব মিজানুর রহমান। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তাফিজুর রহমান খোকন, সাবেক ছাত্রনেতা মনিরুজ্জামান গাড্ডু, অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ স্বপন, জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি নাজমুল হকসহ উপজেলা ও পৌর বিএনপি এবং অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।



