দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়েচুয়াডাঙ্গায় শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী পালন

স্টাফ রিপোর্টার
চুয়াডাঙ্গায় দোয়া মাহফিল, আলোচনা সভা, কবিতা আবৃত্তি, চিত্রাংকন, রচনা প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদতবার্ষিকী পালন করা হয়েছে। দিবসটি পালন উপলক্ষে গতকাল শুক্রবার সকাল ৯ টায় স্থানীয় সাহিত্য পরিষদ চত্বরে জাতীয় পতাকা, দলীয় পতাকা ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফ, দলীয় পতাকা উত্তোলন করেন জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু, কালো পতাকা উত্তোলন করেন বিএনপির সিনিয়র নেতা খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা।
পরে সাহিত্য পরিষদ হলরুমে জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদতবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলুর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফ। প্রধান অতিথি বলেন, ‘শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক, যিনি স্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবর্তক হিসেবে ইতিহাসে অমর হয়ে আছেন। তিনি কেবল একজন মুক্তিযোদ্ধা নন, ছিলেন একজন প্রকৃত জাতীয় নেতা, যিনি দেশকে আত্মনির্ভরশীল করার স্বপ্ন দেখেছিলেন। ‘কিন্তুতার চরিত্র হননের অপচেষ্টা চালানোও হয়েছে, তারা প্রকৃত ইতিহাস মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু ইতিহাস কখনো মুছে ফেলা যায় না। দেশের কোটি কোটি মানুষ শহীদ জিয়ার আদর্শে এখনো প্রেরণা খুঁজে পান। চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপি তার সেই আদর্শ লালন করে সংগঠনকে শক্তিশালী করেছে। বর্তমান দুঃশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে আমরা শহিদ জিয়ার আদর্শকেই পাথেয় হিসেবে নিচ্ছি। আমাদের অঙ্গীকার- তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন এবং জনগণের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠা করা।’ শরীফুজ্জামান আরোও বলেন, ‘শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান শুধু একজন মুক্তিযোদ্ধা বা রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন না-তিনি ছিলেন বাংলাদেশের পুনর্জাগরণের প্রতীক। তার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে জাতি স্বাধীনতা লাভের পর শৃঙ্খলার পথে ফিরেছিল। তিনি এদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করে জনগণের মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করেছিলেন। যে সময় বাংলাদেশ দুর্নীতি, অস্থিরতা ও বৈদেশিক নির্ভরশীলতায় বিপর্যস্ত ছিল, সেই সময়ে তিনি কৃষি বিপ্লব, শিক্ষা বিস্তার, অবকাঠামো উন্নয়ন ও জাতীয়তাবাদী দর্শন দিয়ে একটি আত্মনির্ভরশীল রাষ্ট্র গঠনের রূপরেখা দিয়েছিলেন।
প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা। জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শফিকুল ইসলাম পিটুর সঞ্চলানায় অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ মিল্টন, জেলা যুবদলের সাধারন সম্পাদক সাইফুর রশিদ ঝন্টু, জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম, কৃষক দলের আহবায়ক মোকারম হোসেন, পৌর বিএনপির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মনি, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক পল্টু, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিপটন, জেলা আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত আহ্বায়ক অ্যাড. আ. স. ম. রউফ, আবু জাফর মন্টু, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি শাজহান খান, সাধারন সম্পাদক মোমিন মালিতা, এ্যাড. মানি খন্দকারসহ বিএনপি ও এর অংগ সংগঠন সমুহের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া সকাল ৯ টায় সাহিত্য পরিষদ চত্বরে সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। চিত্রাংকন, কবিতা আবৃত্তি ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিভিন্ন বিদ্যালয়ের প্লে থেকে দশম শ্রেনীর শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। প্রতিযোগিতা শেষে বিভিন্ন ইভেন্টে বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন বিএনপির নেতৃবৃন্দ। এদিকে বাদ আছর সাতগাড়ী বাইতুশ^র জামে মসজিদে জিয়াউর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা কওে দোয়া পরিচালনা করেন হাফেজ নাহিদ। দোয়া শেষে গরীব মানুষের মাঝে খাবার বিতরন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা বজলুর রহমানসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ।


জেলা ছাত্রদল: গতকাল বেলা ১২ টায় চুয়াডাঙ্গা সাহিত্য পরিষদের হলরুমে অনুষ্ঠিত দোয়ার আয়োজনে প্রধান অতিথি ছিলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক শরীফুজ্জামান শরীফ। বিশেষ অতিথি ছিলেন জেলা বিএনপির সিনিয়র নেতা জেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি খন্দকার আব্দুল জব্বার সোনা, জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা ফরিদুল ইসলাম শিপলু, সফিকুল ইসলাম পিটু, খালিদ মাহমুদ মিল্টন, সদর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান লিপটন, পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুল হক পল্টু, জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী রউফুন নাহার রিনা, জেলা কৃষক দলের আহবায়ক মোকারম হোসেন, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সাইফুর রশীদ ঝন্টু, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক এম এ তালহা, জেলা ছাত্রদলের সভাপতি মোঃ শাহাজান খান, সাধারণ সম্পাদক মোমিন মালিতা, জেলা আইনজীবী ফোরামের আহবায়ক এ্যাড.আ স ম আব্দুর রউফ, জেলা মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক জাহানারা খাতুন, জেলা জাসাসের সাধারণ সম্পাদক সেলিমুল হাবিব সেলিম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র সহসভাপতি সৈয়দ শরিফুল আলম বিলাস, জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাজীব খান ও জেলা মহিলা দলের সাংগঠনিক সম্পাদক নাসরিন আক্তার। উপস্থিত ছিলেন জেলা ছাত্রদলের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক জুয়েল মাহমুদ, সহসভাপতি সাইফুল ইসলাম, খন্দকার আরিফ, এম এ মক্কি, সাহাবুদ্দিন আহমেদ, যুগ্ম সম্পাদক আমান উল্লাহ আমান, সাদ্দাম হোসেন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক রাশিদুল ইসলাম, পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ওয়ালিদ হাসান, সরকারি কলেজ ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রকিবুল হাসান, পৌর ছাত্রদলের সদস্য শাহরুখ আহমেদ প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন চুয়াডাঙ্গা পৌর বিএনপির সভাপতি মোঃ সিরাজুল ইসলাম মনি।

মোমিনপুর ইউনিয়ন প্রতিনিধি জানিয়েছে, সদর উপজেলার মোমিনপুর ইউনিয়নে যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগম্ভীর পরিবেশে পালিত হয়েছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী। শুক্রবার ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ে এ উপলক্ষে এক দোয়া মাহফিল ও খাবার বিতরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন- মোমিনপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান সেকন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হান্নান, সিনিয়র সহ-সভাপতি আবুল কাশেম ঝন্টু মাস্টার, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন (সদর থানা কৃষক দলের সদস্য সচিব), সহ-সভাপতি গেন্দু মিয়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম ও হাসান মালিক, প্রচার সম্পাদক ও চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা সদস্য আব্দুল কুদ্দুসসহ ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।


আলমডাঙ্গা অফিস জানিয়েছে, আলমডাঙ্গা উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে শোক র‌্যালী, অসহায় দুস্থদের মাঝে খাবার বিতরণ ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার সকালে উপজেলা ও পৌর বিএনপির আয়োজনে বিএনপি’র দলীয় কার্যালয় থেকে একটি শোক র‌্যালী শুরু হয়ে শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে আলোচনা সভায় পৌর বিএনপি’র সভাপতি আজিজুর রহমান পিন্টুর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপি সিনিয়ার সহ সভাপতি আক্তার হোসেন জোয়ার্দ্দার। তিনি বলেন স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সেক্টর কমান্ডার ও জেড ফোর্সের অধিনায়ক ছিলেন। তিনি দেশের অন্যতম বৃহৎ রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা। ক্ষমতায় থাকাকালীন জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠা করেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। দেশকে যখন তিনি সামনের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন সেই সময়ে তার বিরুদ্ধে শুরু হয় দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র। ১৯৮১ সালের ২৯ মে তিনি এক সরকারি সফরে চট্টগ্রামে যান। ৩০ মে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউজে গভীর রাতে একদল সেনাসদস্য তাকে হত্যা করে। বিপথগামী সেনাসদস্যরা তার লাশ চট্টগ্রামের রাউজানের গভীর জঙ্গলে ফেলে দেয়। ৩ দিন পর ওই লাশ উদ্ধার করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়, শোকার্ত মানুষ শেরেবাংলা নগরে তার জানাজায় শরিক হন। পরে জাতীয় সংসদ ভবন চত্বরে তাকে সমাহিত করা হয়। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আমিনুল হক রহমান, বিএনপি নেতা এমদাদুল হক ডাবু। পৌর এমপির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান ওল্টুর উপস্থাপনায় বক্তব্য রাখেন রাখেন উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক মীর আসাদুজ্জামান উজ্জল, পৌর বিএনপির সদস্য সচিব সাইফুদ্দিন কনক, এক নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি রহিদুল ইসলাম, ২নং ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বাবলু মিয়া, বিএনপি নেতা রিপন, রাজা, নুর ইসলাম, সোহেল, রাব্বি, আলিম, সাইফল, রাজু ও ফকিরচাঁন। বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠান শেষে গরিব দুস্থ অসহায় মানুষদের মাঝে খাবার বিতরণ করা হয়।


আলমডাঙ্গা অফিস আরো জানিয়েছে, আলমডাঙ্গায় শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনাসভা দোয়া মাহফিল ও অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিনটি উপলক্ষে উপজেলা ও পৌর বিএনপিসহ যুবদল, ছাত্রদল এবং স্বেচ্ছাসেবকদলের আয়োজনে থানা পাড়া কমিউনিটি সেন্টারে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনা সভায় উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক শেখ সাইফুল ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও জেহালা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আসিরুল ইসলাম সেলিম। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপজেলা বিএপির সাবেক সহসভাপতি ইফতেখারুজ্জামান লুডু খান, পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি আনিসুজ্জামান, উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারন সম্পাদক আলা উদ্দিন, পৌর বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রেজাউল হক, উপজেলা কৃষকদলের সাবেক সভাপতি বোরহান উদ্দিন। জেলা যুবদলের সহসভাপতি মাগরিবুর রহমানের উপস্থাপনায় উপস্থিত ছিলেন ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সভাপতি সম্পাদক ও সিনিয়র নেতাদের মধ্যে মহিনুল হোসেন, রবিউল মেম্বার, আনোয়ার হোসেন বিল্লাল, জাহিদুল ইসলাম, শওকত আলী খান, সিতাব মন্ডল, মহির উদ্দিন, মফিজ উদ্দিন, মঈন উদ্দিন, জহুরুল ইসলাম, ইউনুস আলী, চিনির উদ্দিন, আব্দুল হান্নান, রফি উদ্দিন মেম্বার, আব্দুল মালেক, শরিফুল ইসলাম, আব্দুল মজিদ, আশরাফুল, ডাবলু, বিল্লাল মাস্টার, প্রভাষক আব্দুস সাত্তার, মনা, আসমত উল্লাহ, শরিফুল, মন্টু, সাজিবার, মিজানুর রহমান,কবীর, উপজেলা যুবদলের সাবেক সদস্য সচিব শফিকুল আজম ডালিম, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক শরিফুল ইসলাম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকদলের যুগ্ম আহবায়ক সোহেল রানা, মিঠু বিশ^াস, যুবদল নেতা জাহাঙ্গীর কবীর মুকুল, নাসির উদ্দিন, হাসানুজ্জামান, মিশকাত, গাউসুল কাউনাইন সুষম, তাইফু, উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক সামিমুল হাসান সানি, লিটন, কলেজ ছাত্রদলের আহবায়ক আশিকুর রহমান আশিক, উপজেলা ছাত্রদলের নেতা শামীম রেজা সাগর, সবুজ মিয়া, পৌর ছাত্রদলের নেতা রাশেদ, জাহিদ হাসান, হারদী কলেজ ছাত্রদলের সাধারন সম্পাদক আল সাবা, ছাত্রদল নেতা আকাশ, স্বপ্নীল, বাধন, সবুজ প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে মাওলানা ওমর ফারুক দোয়া পরিচালনা করেন। এ উপলক্ষে সাদাব্রিজ, লাল ব্রিজ, এরশাদপুর, হাউসপুর, নতুন বাস স্টান্ড, দোয়ারপাড়া, বন্ডবিলসহ ৮ স্থানে খাবার বিতরণ করা হয়

জামজামি ইউনিয়ন প্রতিনিধি জানিয়েছে, অপরদিকে আলমডাঙ্গার জামজামি বিএনপির উদ্যোগ শহীদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহদত বার্ষিকী পালিত হয়েছে। দলীয় সূত্রে জানা গেছে, সারা দেশের ন্যায় চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গা উপজেলার জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে ইউনিয়ন কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারি পলাশ আহমেদের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আলম শাহ। তিনি বলেন ১৯৩৬ সালের ১৯ জানুয়ারী বগুড়ার গাবতলীতে মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। যাঁর জন্ম না হলে বাংলাদেশের জন্ম হত না। যাঁর জন্য বাংলার মানুষ আজো কাঁদে। ১৯৮১ সালের আজকের এই দিনে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করে। ষড়যন্ত্র কারিদের উদ্দেশ্য তিনি আরও বলেন আওয়ামী দোসরদের এ বাংলায় ঠায় নেই। জামজামি ইউনিয়নের কোনো ওয়ার্ডে যেন আওয়ামী লীগের হায়েনারা মাথা চাড়া দিয়ে উঠতে না পারে, সেদিকে ও আমাদের কঠোর নজর রাখতে হবে। এক জিয়া লোকান্তরে লক্ষ জিয়া ঘরে ঘরে। আমাদের দেশনেত্রী খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনা করছি। সেই সাথে আগামীর রাস্ট্রনায়ক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের হাতকে শক্তিশালী করতে সকলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিতে সকল পরাশক্তির প্রতিরোধ গড়ে তোলা হবে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি দল(বিএনপির) প্রতিষ্ঠাতা, বীর উত্তম শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকী পালন উপলক্ষে সারা দেশের ন্যায় আমার জামজামি ইউনিয়নের ৯ টি ওয়ার্ডের ১০ টি স্থানে শহীদ জিয়ার জীবনী নিয়ে গতকাল বাদ আসর আলোচনা সভা ও তাঁর আত্মার শান্তি কামনায় বিশেষ দোয়া পরিচালনা করা হয়েছে। এসময় উপস্থিত ছিলেন জামজামি ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি লুৎফর রহমান, সহ-সভাপতি রমজান আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আজলুর রহমান, যুগ্ম সম্পাদক মিল্টন, আঃ আলিম,দপ্তর সম্পাদক রবিউল ইসলাম, যুবদলের আহবায়ক আঃ সালাম। ছাত্রদল সভাপতি তুহিন মাহমুদের নেতৃত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জামজামি ইউনিয়ন ১নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি ছকির উদ্দিন বিশ্বাস, সেক্রেটারি আতিয়ার রহমান, ২নং ওয়ার্ড সভাপতি মানোয়ার হোসেন, সেক্রেটারি আশাবুল হক, ৩নং ওয়ার্ড সভাপতি চান্দালী, সেক্রেটারি কলম, ৪নং ওয়ার্ড সভাপতি স্বপন, সেক্রেটারি সালাম, ৫নং ওয়ার্ড সভাপতি মোতালেব আলী, সেক্রেটারি আব্দুস সাত্তার, ৬নং ওয়ার্ড সভাপতি ইলিয়াস, সেক্রেটারি ভোলা, ৭নং ওয়ার্ড সভাপতি শফি উদ্দিন, সেক্রেটারি শাহাবুল হক, ৮নং ওয়ার্ড সভাপতি বাবু, সেক্রেটারি মুক্তার, ৯নং ওয়ার্ড সভাপতি আরজান আলী, সেক্রেটারি মুক্তারসহ, ছাত্রদল, যুবদল, কৃষকদল ও অঙ্গসংগঠনের নেত্রীবৃন্দ।

আলমডাঙ্গার উপজেলার ডাউকি ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগ শহীদ রাস্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকী পালিত হয়েছে। ডাউকি ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারি আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন ডাউকি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দার আলী। তিনি বলেন জিয়াউর রহমান বাংলাদেশের ইতিহাসে এক অবিস্মরণীয় নাম। ১৯৭১ সালের ২৬শে মার্চ চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন তিনি। এরপরই শুরু হয় মুক্তির সংগ্রাম। জেড ফোর্সের কমান্ডার হিসেবে নিজেও ঝাঁপিয়ে পড়েন মুক্তিযুদ্ধে। মুক্তিযুদ্ধের পর নানা ঘাত পেরিয়ে দায়িত্ব পান রাষ্ট্র পরিচালনার। দায়িত্ব পালনের সংক্ষিপ্ত সময়ে তিনি হয়ে উঠেছিলেন দেশের মানুষের আশা আকাঙ্ক্ষার প্রতীকে। নিজেকে গড়ে তুলেছিলেন একজন বিশ্বনেতা হিসেবে। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনকালে জিয়াউর রহমান তুমুল জনপ্রিয় নেতায় পরিণত হয়েছিলেন। তার হাত ধরেই দেশে বহুদলীয় গণতন্ত্রের যাত্রা শুরু করে। খালকাটা কর্মসূচি ছিল তার এক যুগান্তকারী উদ্যোগ। ১৯ দফা কর্মসূচি নিয়ে তিনি দেশ গড়ার যে বৈপ্লবিক ধারার সূচনা করেছিলেন তা থেমে যায় ১৯৮১ সালের ৩০শে মে। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডাউকি ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মজনু মিয়া, ৩ নং ওয়ার্ড সভাপতি আকরামুল,সেক্রেটারি আব্দুস সালামসহ অত্র ওয়ার্ডের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ। ৪ নং ওয়ার্ড বিএনপির সেক্রেটারি মহাবুলের নেতৃত্বে আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে শহীদ রাস্ট্রপ্রতি জিয়াউর রহমানের মৃত্যু বার্ষিকী পালিত হয়েছে। তাঁর জীবনী নিয়ে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপি নেতা ও পশু ডাঃ শামসুল হক,মোহাম্মদ আলীসহ ওয়ার্ড বিএনপির নেতৃবৃন্দ ও অঙ্গসংগঠনের নেতারা।


বেলগাছি ইউনিয়ন প্রতিনিধি জানিয়েছেঃ– শহীদ জিয়াউর রহমান এর ৪৪ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলমডাঙ্গার বেলগাছি ইউনিয়নের কেদারনগর গ্রামের ৫ নং ওয়ার্ডের বিএনপি অফিসে বিকেল ৫টা দিকে দোয়া মাহফিল আয়োজন করা হয় । অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বেলগাছি ইউনিয়নের বিএনপি’র সভাপতি মোঃ আমজাদ হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক মোঃ তরিকুল ইসলাম, ৫নং ওয়ার্ডের সভাপতি মোঃ কামাল হোসেন। পরে গ্রামবাসিদের মাঝে তাবারক বিতরণ করা হয়।

দামুড়হুদা অফিস জানিয়েছে, দামুড়হুদা উপজেলার ৮ টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার সকাল ১০টার দিকে দামুড়হুদা ব্রীজ রোডস্থ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয়, দলীয় ও শোক পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে দিবসটির কর্মসূচির শুরু করা হয়।
পতাকা উত্তোলন করেন, উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও নতিপোতা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান মনিরুজ্জামান মনির, উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু, উপজেলা মহিলা দলের সভানেত্রী ও উপজেলা পরিষদের সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ছালমা জাহান পারুল, দামুড়হুদা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আনছার আলী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জাকির হোসেন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম লিটন, উপজেলা কৃষকদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আতিয়ার রহমান চুন্নু, রোকনুজ্জামান তোতাম, শামসুল আলম প্রমুখ।
এছাড়া উপজেলার ৮ টি ইউনিয়নের প্রতিটি ওয়ার্ডে দিনভর চলা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল, স্মরণ সভা ও দরিদ্রদের মধ্যে খাবার বিতরণ করা হয়েছে। এসব অনুষ্ঠানে উপজেলা বিএনপির সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল হাসান তনু, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মন্টু মিয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক প্রভাষক আবুল হাশেম, দামুড়হুদা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুর রহিম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনছার আলী, কার্পাসডাঙ্গা দামুড়হুদা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শামসুল আলম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব জাকির হোসেন, উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক তারিকুল ইসলাম লিটন, উপজেলা কৃষকদলের নেতা রোকনুজ্জামান তোতাম, শামসুল আলম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।


Exif_JPEG_420

র্শনা অফিস জানিয়েছে, দর্শনা পৌর বিএনপি, যুবদল ও ছাত্রদলের ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদৎ বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর জেলা বিএনপির সাবেক অর্থ বিষয়ক সম্পাদক, দর্শনা পৌর বি এন পির সাবেক সভাপতি হাজী খন্দকার শওকত আলি ও দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয় কমিটির সদস্য সাবেক ছ্ত্রানেতা আলহাজ্ব মশিউর রহমানের নেতৃত্বে শান্তিপাড়া ৪নং ওয়ার্ডে মসজিদের সামনে থেকে একটি শোক র‌্যালি বের করা হয়। পরে দর্শনা রেল ইয়ার্ডের ৭নং ওয়ার্ডে একটি কক্ষে পৌর যুবদলের সদস্য রাকিবুল ইসলাম ব্রাইটের সভাপতিত্বে হাজী খন্দকার শওকত আলি, আলহাজ মশিউর রহমান বক্তব্য রাখেন। এ সময় সাবেক পৌর বিএনপির সিনিয়র নেতা মাহববুল ইসলাম খোকন, সাবেক সেক্রেটারি সমন্বয় কমিটির সদস্য মহিদুল ইসলাম, সমন্বয়ক নাসির উদ্দিন খেদু, সমন্বয়ক লুৎফর রহমান, রেজাউল ইসলাম, জেলা যবদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম মিঠু, দর্শনা পৌর যুবদলের আহবায়ক জালাল উদ্দিন লিটন, যুবদল নেতা জালাল উদ্দিন, জাহাঙ্গীর আলম চন্চল, যুবদল নেতা সরোয়ারসহ অংগ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে দর্শনা এলাকার বেশ কয়েকটি ওয়ার্ড ও শান্তিপাড়া মাদ্রাসার দুঃস্থ গরীব এতিম ছেলে মেয়ে ও সাধারন মানুষের মধ্যে খাবার বিতরন করেন।
এ দিকে বিকাল ৪ টায় দর্শনা মুক্তমঞ্চে দর্শনা পৌর বিএনপির সমন্বয় কমিটির সদস্য ও দর্শনা সরকারি কলেজের সাবেক জি এস এনামুল হক শাহ মুকুলের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ সফিকুল ইসলাম পিটু, বিশেষ অতিথী ছিলেন জেলা শ্রমিকদলের সেক্রেটারি সফিকুল ইসলাম সাবু। সার্বিক অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন মো: নাহারুল ইসলাম মাস্টার সমন্বয়ক।


উথলী প্রতিনিধি জানিয়েছে, জীবননগর উপজেলার উথলীতে নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী পালন করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বিকালে উথলী ইউনিয়ন বিএনপির আয়োজনে দিবসটি পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। উথলী ডিগ্রি কলেজ মিলনায়তনে আলোচনা ও দোয়া অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উথলী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম হোসেন।
প্রধান অতিথি ছিলেন- জীবননগর উপজেলা বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি ও উথলী ইউনিয়ন এর সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ, বিশেষ অতিথি ছিলেন- উপজেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আলতাব হোসেন, উথলী ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারি মেজবাহ উদ্দিন জাহিদ, উথলী ইউনিয়ন পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান জহুরুল হক ঝন্টু, উথলী প্রেসক্লাবের সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ,সাবেক ইউপি সদস্য ইউনুস আলী, উথলী ইউনিয়ন যুবদলের সদস্য যুগ্ম আহ্বায়ক ও ইউপি সদস্য আরমান আলি প্রমুখ। এছাড়াও অনুষ্ঠানে উথলী ইউনিয়ন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন জীবননগর উপজেলা ছাত্রদলের আহবায়ক জিল্লুর রহমান।
আন্দুলবাড়িয়া প্রতিনিধি জানিয়েছে: জীবননগরের আন্দুলবাড়িয়া ১নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যোগে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষ্যে দোয়া ও মিলাদ মহাফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বাদ জুম্মা ঘরামীপাড়া জামে মসজিদে এ দোয়া ও মিলাদ মহাফিলের আয়োজন করা হয়। ওয়ার্ড সভাপতি সাবেক ইউপি সদস্য শেখ ফরহাদ হোসেন সেলিমের সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন- সাধারণ সম্পাদক তৈয়ব আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান, কামরুজ্জামান সেলিমসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ। দোয়া পরিচালনা করেন ঘরামীপাড়া জামে মসজিদের ইমাম শাহ মো: আনোয়ার হোসাইন। এছাড়া ইউনিয়ন বিএনপির উদ্যোগে নানা কর্মসুচি পালিত হয়েছে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *